ইসলাম ধর্ম الإسلام دين Religion of Islam
ইসলাম ধর্ম (মুসলিম) আরবি নাম: আল- ইসলামি দিন, বর্তমান সৈদি-আরবকে এর কেন্দ্রবিন্দু মনে করাহয়। ইসলাম ধর্মের মুল গ্রোন্থ কোরআন শরিফকে খুব গুরুত্বের সাথে মুল্যয়ন করা হয়। এই কিতাবের মূল আরবি ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে , যাহা পরবর্বতিতে বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে। এখানে মোট ২৯টি হরফ বিদ্যামান রয়েছে। মুসলমান ধর্ম অনুযায়ি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) সর্ব শেস নবী তাহার পররে আর কোনো নবী আসবেনা। (আমরা তাহার ও তাদের নিয়ে পরে আলোচনা করবো। ) এটি একটি একেশ্বরবাদী এবং ইব্রহিমীয় ধর্মবিশ্বাস যার মুল শিক্ষা হল, এক আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহা বা ইস্বর নাই এবং মুহাম্মাদ হলেন আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসুল। এটি বিশ্বের দ্বিতিয় বৃহত্তম এবং সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল প্রধান ধর্ম। যার আসারী সংখ্যা ১-৯ বিলিয়ন এবং পৃথিবির মোট জনসংখ্যার ২৪.৪% যাহারা মুসলমান নামে পরিচিত। মুসলমানরা ৫০ এর অধিক দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসমষ্টি। ইসলাম শিক্ষা দেয় যে আল্লাহ দয়ালু, করুনাময়, এক , অদ্বিতীয়, এবং একমাত্র আরাধনাযোগ্য প্রভু ও বিশ্বের পালন কর্তা। মানবজাতীকে পথ প্রদর্শনের জন্য তিনি যুগে যুগে অনেক নবী রাসুল পাঠিয়েছেন যাহা আগেই বলেছি। ইসলাম ধর্মমত অুযায়ী যুগে যুগে আদম (আ:) , ইব্রাহিম (আ:) মুসা (আ:), ইসমাইল(আ:) ইত্যাদি নবী গন পাঠিয়েছিলেনএবং তাদের উপন কিতাব নাজীল করেছিলেন। বর্তমানের আর্বি কোর-আন শরিফ হলো তাহার সর্বা শেস নাজিল কৃত কিতাব ও শেস কিতাব।
ইসলাম শব্দের অর্থ- শান্তি। আর মুসলমান শব্দের অর্থ- আত্বসমর্পণকারি।
প্রথমে আসি আত্বসমর্পণকারির বর্ননায়
আত্নসমর্পনকারি বলতে আমরা সাধানর জ্ঞনে যা বুছি তা হলো মনে করেন দুইটি রাজার মধ্য যুদ্ধ শুরু হল ১ম পক্ষ, ২য় পক্ষ, এক পর্যায়ে ২য় পক্ষ হেরে গেলো, আর তখন ২য় পক্ষ বল্য আমি আত্বসমর্পন করলাম এবং ২য় পক্ষ হাত উচু করলো।প্রথম পক্ষ ২য়পক্ষকে গ্রেপতার করলো। এখন গ্রেপতার করার পর ২য় পক্ষের কোন স্বাধিনতা থাকবেনা ১ম পক্ষ ইচ্ছা করলে ২য় পক্ষকে মারতে পারে, না খাইয়ে রাখতে পারে, অত্যচার করতে পারে, মন চাইলে ছেড়েও দিতে পারে। অর্থৎ ২য় পক্ষের আর কোন স্বাধিনতা নেই। ১পক্ষ যাইচ্ছা তাই ২য় পক্ষের উপর করতে পারে। এটা তো গেলো দুনিয়াবি হিসাব। আল্লাহ কোরআনুল কারিমে বলেছেন (তোমরা পরিপুর্ন মুসলমান না হয়ে মৃত্যবরন করো না) এখানে লক্ষ করলে যা দেখাযায় পরিপুর্ন মুসলামা বলেছে , তাহলে বুঝাযায় মুসলমান কম বা বেসি আছে? আমরা তো মনেকরি মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়েছি আরকোনো চিন্তা নেই আমারা মুসলমান কিন্তু আল্লাহ বলেছেন পরিপুর্ন মুসলমান হতে । তাই আগেই বলেছি মুসলমান শব্দের অর্থ আত্বসমর্পন কারি, মানে কি?
আমরা কার কাছে আত্বসমর্পন করবো?
উত্তর- আল্লাহর কাছে আমরা আত্বসমর্পন করবো।
কিন্তু কিভাবে? উপরের উদাহারনের দিকে একটু তাকান তাহলে আসাকরি বুঝবেন। আমরা দুনিয়ায় নফছে আম্মারার তাড়নায় বারেবারে ভুলকরে চলছি যাবতিয়ি মন্দ কাজ করতেই আমাদের ভালো লাগে, ভালো কাজে আমাদের মন বসেনা। আমাদের বা আমার যদি মনেচায় কাউকে বিরক্ত করতে সেটা যেই ভাবেই হোক, হযতো কারো বাড়ির চালে ঢিল ছুড়ে কিম্বা কারো জালানার গ্লাসে ঢিল ছুড়ে, এটা একটা উদাহারন মাত্র, তো আমাদের এমন মন্দ কাজ করতে বেস ভালো লাগে। যদি আমাদের ন্ফছে আম্মারাকে কন্টল করতে পারি তবে এসব খারাপ কাজ করা সম্ভনা বিবেক বাধা দিবে। কিন্তু আমাদের বিবেক ঘুমিয়ে আছে আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে হবে ইমান ও আমলের মাধ্যমে যারজন্য প্রয়োজন সঠিকা গাইড লাইন বা মাস্টার তার বাতলে দেওয়া পথ একদিন আপনাকে আমাকে নিয়ে যাবে সেই জাগ্রত বিবেকের কাছে । এমনি ভাবে এগুতে এগুতে একটা মানুষ হয়ে যায় পুরো পুরি মুসলমান , আমলেম দ্বারা যখন কোন খারাপ কাজ থেকে মানুষ বিরত থাকে আস্তে আস্তে আমল ভারি হতে হতে স্মপুর্ন ভাবে
চলবে...........
এবার আসেন কিছু কথা,
আমরা কেন ইসলাম ধর্ম গ্রহন করবো?ইসলাম শব্দের অর্থ- শান্তি। আর মুসলমান শব্দের অর্থ- আত্বসমর্পণকারি।
প্রথমে আসি আত্বসমর্পণকারির বর্ননায়
আত্নসমর্পনকারি বলতে আমরা সাধানর জ্ঞনে যা বুছি তা হলো মনে করেন দুইটি রাজার মধ্য যুদ্ধ শুরু হল ১ম পক্ষ, ২য় পক্ষ, এক পর্যায়ে ২য় পক্ষ হেরে গেলো, আর তখন ২য় পক্ষ বল্য আমি আত্বসমর্পন করলাম এবং ২য় পক্ষ হাত উচু করলো।প্রথম পক্ষ ২য়পক্ষকে গ্রেপতার করলো। এখন গ্রেপতার করার পর ২য় পক্ষের কোন স্বাধিনতা থাকবেনা ১ম পক্ষ ইচ্ছা করলে ২য় পক্ষকে মারতে পারে, না খাইয়ে রাখতে পারে, অত্যচার করতে পারে, মন চাইলে ছেড়েও দিতে পারে। অর্থৎ ২য় পক্ষের আর কোন স্বাধিনতা নেই। ১পক্ষ যাইচ্ছা তাই ২য় পক্ষের উপর করতে পারে। এটা তো গেলো দুনিয়াবি হিসাব। আল্লাহ কোরআনুল কারিমে বলেছেন (তোমরা পরিপুর্ন মুসলমান না হয়ে মৃত্যবরন করো না) এখানে লক্ষ করলে যা দেখাযায় পরিপুর্ন মুসলামা বলেছে , তাহলে বুঝাযায় মুসলমান কম বা বেসি আছে? আমরা তো মনেকরি মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়েছি আরকোনো চিন্তা নেই আমারা মুসলমান কিন্তু আল্লাহ বলেছেন পরিপুর্ন মুসলমান হতে । তাই আগেই বলেছি মুসলমান শব্দের অর্থ আত্বসমর্পন কারি, মানে কি?
আমরা কার কাছে আত্বসমর্পন করবো?
উত্তর- আল্লাহর কাছে আমরা আত্বসমর্পন করবো।
কিন্তু কিভাবে? উপরের উদাহারনের দিকে একটু তাকান তাহলে আসাকরি বুঝবেন। আমরা দুনিয়ায় নফছে আম্মারার তাড়নায় বারেবারে ভুলকরে চলছি যাবতিয়ি মন্দ কাজ করতেই আমাদের ভালো লাগে, ভালো কাজে আমাদের মন বসেনা। আমাদের বা আমার যদি মনেচায় কাউকে বিরক্ত করতে সেটা যেই ভাবেই হোক, হযতো কারো বাড়ির চালে ঢিল ছুড়ে কিম্বা কারো জালানার গ্লাসে ঢিল ছুড়ে, এটা একটা উদাহারন মাত্র, তো আমাদের এমন মন্দ কাজ করতে বেস ভালো লাগে। যদি আমাদের ন্ফছে আম্মারাকে কন্টল করতে পারি তবে এসব খারাপ কাজ করা সম্ভনা বিবেক বাধা দিবে। কিন্তু আমাদের বিবেক ঘুমিয়ে আছে আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে হবে ইমান ও আমলের মাধ্যমে যারজন্য প্রয়োজন সঠিকা গাইড লাইন বা মাস্টার তার বাতলে দেওয়া পথ একদিন আপনাকে আমাকে নিয়ে যাবে সেই জাগ্রত বিবেকের কাছে । এমনি ভাবে এগুতে এগুতে একটা মানুষ হয়ে যায় পুরো পুরি মুসলমান , আমলেম দ্বারা যখন কোন খারাপ কাজ থেকে মানুষ বিরত থাকে আস্তে আস্তে আমল ভারি হতে হতে স্মপুর্ন ভাবে
চলবে...........
Comments
Post a Comment