নফসের পরিচয় ও নফস কি?




নফস এর পরিচয়

 

আমরা আজকে নফস সম্পর্কে কিছু আলোচনা করতে যাচ্ছি, আসা করি সঙ্গে থাকবেন।

নফস আমরা সারা জিবন সুনেছি অনেকেই যানি অনেকেই যানিনা নফস আসেলে কি? আমরা আজকে সেই বিসয়েই আলোচনা করবো নফস আসলে কি?

তবে চলুন শুরুকরি........................



মানুষের দেহ সৃষ্টির ভৌতিক উপাদান আগুন , পানি, মাটি, বাতাশ এই চার উপাদানের সংমিশ্রনের ফলে দেহ ভান্ডারে একপ্রকার বাস্প বা বিদ্যুৎ জাতীয় সুপ্ত ও শক্তিশালি পদার্থের উৎপ্িত্ত হয় তহাকে নফস বলে।

(এটি একটি অস্থায়ী নফস) মৃত্যু দ্বারা এই নফস ধংশ বা বিলীন হয়ে যায়। আগুন , পানি, মাটি, বাতাশের সমন্ময়ে দেহ সৃষ্টির ফলে এই নফসের সৃষ্টি হয়ে ছিলো । মৃত্যু দ্বারা দেহ ধংশের ফলে যে চতুর্ভূতের সংমিশ্রনে এ শক্তির উৎপত্তি হয়েছিলো তা আপন আপন উৎপত্তির স্থলের সাথেই মিশে যায়, ধংস শিল এই নফস সর্ব প্রকার অপকর্মের হোতা। তার অপকর্মের প্রভাব গিয়ে পড়ে চিরন্তন নফস বা মুল সত্তার ওপর, ফলে সে কুলষিত হয়ে পড়ে।



যে মহাসত্ত্বা হতে মানুয়ের ব্যক্তি সত্ত্বা আগত, তাহা স্থায়ী বা চিরন্তন সত্ত্বা, যাহা শাশ্বত ও অভিনস্বর অর্থাৎ নফসে ওয়াহেদ।

চিরন্তন নফসের পরিচয় লাভ করতে হলে ক্বলব এর ৬ টি স্তর অতিক্রম করে যেতেহবে, ৭ম স্তরে পৈছালে তাহার পরিচয় পাওয়া যাবে।

(ক্বলবের স্তর নিয়ে আমরা পরর্বতিতে আলোচনা করবো ।)



প্রচলিত চারটি নফছের নাম।

১। নফছে আম্মারা,

২। নফছে লওয়ামা,

৩। নফছে মুতমাইনা,

৪। নফছে মুলহেমা,

লেখক :- সুফি মাহবুব আলম চিস্তী নিজামী।



Comments